ভূমিকা
ডে ট্রেডিং হল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ট্রেডিং কৌশলগুলোর মধ্যে একটি। অধিকাংশ ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটেই ডে ট্রেডাররা সক্রিয় থাকে, যেমন স্টক, ফরেক্স, কমোডিটি আর অবশ্যই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট। কিন্তু ডে ট্রেডিং ক্রিপ্টোকারেন্সি কি আপনার জন্য ভালো? ডে ট্রেডাররা কিভাবে অর্থ উপার্জন করে? আপনার কি ডে ট্রেডিং শুরু করা উচিত?
দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের কাছে এই প্রশ্নগুলোর কোনো একক উত্তর না থাকলেও আপনি ক্রিপ্টোর ডে ট্রেডিং শুরু করার আগে আপনার যা যা জানা দরকার তার ব্যাখ্যা এই নিবন্ধে পাবেন।
ডে ট্রেডিং কী?
ডে ট্রেডিং হল এমন একটি ট্রেডিং কৌশল যাতে একই দিনে পজিশনে প্রবেশ ও প্রস্থান করা হয়। যেহেতু একই দিনের মধ্যে ট্রেডিং হয়, তাই এই কৌশলটিকে ইন্ট্রাডে ট্রেডিং হিসেবেও উল্লেখ করা যেতে পারে। ডে ট্রেডারদের লক্ষ্য হল ইন্ট্রাডে ট্রেডিং কৌশল ব্যবহার করে কোনো ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের পরিবর্তন থেকে মুনাফার চেষ্টা করা।
"ডে ট্রেডার" শব্দটি স্টক মার্কেট থেকে এসেছে যেখানে ট্রেডিং শুধুমাত্র সাপ্তাহিক কার্যদিবসগুলোতে খোলা থাকে। এই প্রেক্ষাপটে, ডে ট্রেডাররা কখনোই রাতে পজিশন খোলা রাখেন না কারণ তারা দিনের মধ্যে মূল্যের ওঠানামাকে কাজে লাগাতে চান।
ডে ট্রেডাররা কিভাবে অর্থ উপার্জন করে?
মার্কেট সম্পর্কে সফল ডে ট্রেডারদের গভীর বোঝাপড়া ও অনেক অভিজ্ঞতা থাকবে। ট্রেড আইডিয়া তৈরি করতে ডে ট্রেডাররা সাধারণত প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ (TA) ব্যবহার করবে। ট্রেডের প্রবেশ ও প্রস্থান পয়েন্ট শনাক্ত করতে তারা সাধারণত পরিমাণ, প্রাইস অ্যাকশন, চার্ট প্যাটার্ন ও প্রযুক্তিগত সূচক ব্যবহার করে। অন্যান্য সকল ট্রেডিং কৌশলের মতোই, ডে ট্রেডিংয়ে সাফল্যের জন্যও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য।
যেহেতু মৌলিক ঘটনা ঘটতে অনেক সময় লাগতে পারে, তাই ডে ট্রেডাররা মৌলিক বিশ্লেষণ (FA) নিয়ে নাও ভাবতে পারে। তা সত্ত্বেও, কিছু ডে ট্রেডার রয়েছেন যারা তাদের কৌশল "খবর ট্রেড করা" এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করেন। এর মধ্যে রয়েছে সাম্প্রতিক ঘোষণা বা সংবাদের কল্যাণে উচ্চ পরিমাণের অ্যাসেট খুঁজে ট্রেডিং কার্যাবলীর অস্থায়ী উত্থানের সুবিধা নেওয়া।
ডে ট্রেডাররা মার্কেটের অস্থিরতা থেকে মুনাফা অর্জন করতে চায়। সে কারণে, ডে ট্রেডিংয়ের জন্য পরিমাণ ও তারল্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সর্বোপরি, ডে ট্রেডারদের দ্রুত লেনদেন করার জন্য উপযুক্ত তারল্য প্রয়োজন। বিশেষ করে কোনো পজিশন থেকে প্রস্থান করার সময় এটি সত্য। শুধুমাত্র একটি ট্রেডের কোনো বড় স্লিপেজ একজন ডে ট্রেডারের ট্রেডিং অ্যাকাউন্টের উপর বিধ্বংসী প্রভাব ফেলতে পারে। এ কারণে ডে ট্রেডাররা সাধারণত উচ্চ তরল মার্কেট জোড়া ট্রেড করবে।
কিছু কিছু ডে ট্রেডাররা শুধুমাত্র একটি মার্কেট জোড়া ট্রেড করবে, যেমন BTC/USDT। অন্যরা প্রযুক্তিগত বা মৌলিক বৈশিষ্ট্যের (বা উভয়) উপর ভিত্তি করে একটি ওয়াচলিস্ট তৈরি করবে ও সেই তালিকা থেকে কোন ইন্সট্রুমেন্টটি ট্রেড করতে হবে তা বেছে নেবে।
ডে ট্রেডিং কৌশলসমূহ
স্ক্যাল্পিং
স্ক্যাল্পিং হল ডে ট্রেডারদের মধ্যে খুবই প্রচলিত একটি ট্রেডিং কৌশল। স্বল্প টাইম ফ্রেমে ঘটা মূল্যের ছোট ছোট ওঠানামার সুবিধা নেওয়া এই কৌশনের অন্তর্গত। এগুলো হতে পারে তারল্যের ফাঁক, বিড-আস্কের মধ্যে ব্যবধান ও অন্যান্য মার্কেট অদক্ষতা।
স্ক্যাল্পার প্রায়শই লিভারেজ দিয়ে তাদের মুনাফা বাড়াতে মার্জিনে বা ফিউচার কন্ট্রাক্টে ট্রেড করবে। প্রাইস টার্গেটের পার্সেন্টেজ ছোট হয়ে থাকে, তাই স্বাভাবিকভাবেই বৃহৎ পজিশনে ট্রেড করা অধিক যৌক্তিক। প্রকৃতপক্ষে, অধিকাংশ ডে ট্রেডিং কৌশলগুলোর ক্ষেত্রেই এটি সাধারণত সত্য।
তবে, লিভারেজের মাধ্যমে ট্রেড করার অর্থ এই নয় যে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা নীতিগুলোর আর কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। একজন সফল স্ক্যাল্পার মার্জিনের শর্তাবলী সম্পর্কে সচেতন হবেন ও পজিশনের আকার নির্ধারণের সঠিক নিয়ম প্রয়োগ করবেন। আপনি যদি পজিশন সাইজিং এর কোনো সহজ সূত্র সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে ট্রেডিংয়ে পজিশনের আকার কিভাবে গণনা করবেন তা দেখুন।
আলাদা আলাদা ট্রেডের প্রবেশ ও প্রস্থান পয়েন্ট নির্ধারণ করতে স্ক্যালপাররা কৌশল ব্যবহার করতে পারে যেমন অর্ডার বুক বিশ্লেষণ, পরিমাণের হিটম্যাপ, ও অনেক প্রযুক্তিগত সূচক। তবে, ট্রেডের দ্রুত সম্পাদন ও উচ্চ ঝুঁকির কারণে স্ক্যাল্পিং সাধারণত দক্ষ ট্রেডারদের জন্য অধিক উপযুক্ত। এছাড়াও, লিভারেজের ব্যাপক ব্যবহারের কারণে, কিছু বাজে ট্রেড দ্রুত কোনো ট্রেডিং অ্যাকাউন্টকে ধ্বংস করতে পারে।
রেঞ্জ ট্রেডিং
রেঞ্জ ট্রেডিং হল একটি সহজ কৌশল যেখানে ক্যান্ডেলস্টিক চার্ট বিশ্লেষণ ও সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্সের লেভেলের দিকে ব্যাপকভাবে লক্ষ্য রাখতে হয়। নাম থেকে বোঝা যায়, রেঞ্জ ট্রেডাররা মার্কেটের কাঠামোর মধ্যে মূল্যের পরিসর খোঁজে ও সেই পরিসরের উপর ভিত্তি করে ট্রেড আইডিয়া তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, মূল্য যদি কোনো সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্সের লেভেলের মধ্যে থাকে, তাহলে একজন রেঞ্জ ট্রেডার সাপোর্ট লেভেলটি কিনতে পারে এবং রেজিস্ট্যান্সের লেভেলটি বিক্রয় করতে পারে। বিপরীতভাবে, তারা রেজিস্ট্যান্সের লেভেল শর্ট করতে পারে ও সাপোর্ট লেভেল থেকে প্রস্থান করতে পারে।
রেঞ্জ ট্রেডিংয়ের ধারণাটি এই ধারণার উপর নির্ভর করে যে রেঞ্জটি না ভাঙ্গা পর্যন্ত রেঞ্জের প্রান্তগুলো সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স হিসেবে থাকবে। এর মানে হল যে মূল্যকে রেঞ্জের নীচের প্রান্ত বৃদ্ধি করতে পারে, আর সীমার উপরের প্রান্তটি মূল্যকে নীচে ঠেলে দিতে পারে।
তবে, মূল্য যত বেশি সময় কোনো সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্সের লেভেল স্পর্শ করবে লেভেলটি ভেঙে যাবার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। এই কারণে রেঞ্জ ট্রেডাররা সর্বদাই মার্কেট রেঞ্জের বাইরে যেতে পারে এমন সম্ভাবনার জন্য প্রস্তুত থাকবে। সাধারণত, এর মানে হল এমন কোনো লেভেলে একটি স্টপ-লস নির্ধারণ করা যেখানে রেঞ্জ থেকে ব্রেকআউট নিশ্চিত।
আপনি যদি এই বিষয় সম্পর্কে আরও পড়তে চান, তাহলে সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্সের মৌলিক বিষয়াদির ব্যাখ্যা দেখুন।
রেঞ্জ ট্রেডিং অপেক্ষাকৃত একটি সহজ কৌশল যা নতুনদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে। এটির জন্য ক্যান্ডেলস্টিক চার্ট, সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্সের লেভেলগুলো সম্পর্কে ভালো বোঝাপড়া প্রয়োজন ও এতে RSI বা MACD এর মতো মোমেন্টাম সূচক জড়িত থাকতে পারে।
হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং (HFT)
হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং হল এক ধরনের অ্যালগরিম ভিত্তিক ট্রেডিং কৌশল যেটি সাধারণত পরিমাণগত ট্রেডাররা ("কোয়ান্ট" ট্রেডার) ব্যবহার করে। এই প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে অ্যালগরিদম ও ট্রেডিং বট তৈরি করা যা অল্প সময়ের মধ্যে অনেক পজিশনে দ্রুত প্রবেশ ও প্রস্থান করতে পারে। এই টাইমফ্রেম কতটা ছোট? ধরুন মিলিসেকেন্ড। কোনো হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং ফার্মের জন্য কয়েক মিলিসেকেন্ড সুবিধা অন্যান্য সংস্থাগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে দিতে পারে।
অত্যন্ত জটিল কৌশল বাস্তবায়নের জন্য HFT অ্যালগরিদমগুলো তৈরি করা যেতে পারে। হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং একটি লোভনীয় ডে ট্রেডিং কৌশল বলে মনে হতে পারে, তবে এটি প্রকৃতিপক্ষে এটি ততটা সহজ নয়। মার্কেটের পরিবর্তনশীল অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিংয়ে অনেক ব্যাকটেস্টিং, মনিটরিং ও অ্যালগরিদম সমন্বয় করা অন্তর্ভুক্ত থাকে। সুতরাং, আপনি যদি মনে করেন যে আপনি কেবল বসে থাকবেন আর ট্রেডিং বট আপনার সকল কাজ করে দেবে, তাহলে ভুল বুঝবেন।
আরেকটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে তা হল যে হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং বেশ একটি এক্সক্লুসিভ শিল্প। সে কারণে, উচ্চ-মানসম্পন্ন তথ্য সাধারণের জন্য পাওয়া কঠিন। কেন? আসলে, এটা বেশ সহজ। সফল ট্রেডিং ফার্ম ও হেজ ফান্ডগুলো যদি স্বতন্ত্র বিনিয়োগকারীদের সাথে তাদের হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং কৌশলগুলো শেয়ার করা শুরু করে তাহলে সেই কৌশলগুলো আর কাজ করবে না।
এছাড়াও, ট্রেডিং বটের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কিছু বিষয় রয়েছে যা আপনার বিবেচনা করা উচিত। কেউ যদি কোনো লাভজনক ট্রেডিং বট তৈরি করে থাকে তাহলে কেন সে এটি বিক্রয় করার পরিবর্তে এটিকে ব্যবহার করবে না? এই কারণেই কোনো হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং বট কেনার কথা ভাবার সময় আপনাকে বিশেষভাবে সতর্ক হতে হবে।
HFT বট তৈরির জন্য গণিত ও কম্পিউটার বিজ্ঞানের গভীর জ্ঞানের পাশাপাশি মার্কেটের উচ্চতর ধারণাগুলো সম্পর্কে জানাশোনা প্রয়োজন। সে কারণে, এটি অগ্রসর ট্রেডারদের জন্য অধিক উপযুক্ত।
➟ক্রিপ্টোকারেন্সিতে শুরু করতে চাইছেন? Binance-এ বিটকয়েন ক্রয় করুন!
ক্রিপ্টোকারেন্সির ডে ট্রেডিং কিভাবে শুরু করবেন
ঠিক আছে, আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সির ডে ট্রেডিং পরখ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আপনি কোথায় শুরু করা উচিত?
আপনি নতুনদের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিংয়ের একটি সম্পূর্ণ নির্দেশিকা দেখতে পারেন যেখানে আমরা খুচরা বিনিয়োগকারীদের জন্য কিছু টিপসসহ ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার যা যা জানা দরকার তা ব্যাখ্যা করেছি। আপনি প্রাথমিক ধারণাগুলোর ভালোভাবে বুঝলে Binance ফিউচার টেস্টনেট-এ পেপার ট্রেডিং করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে, আপনি প্রকৃত অর্থিক ঝুঁকি না নিয়ে প্রথমে আপনার ট্রেডিং সিস্টেম পরীক্ষা করতে পারেন।
কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সির ডে ট্রেডিংয়ের জন্য সেরা অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম কোনটি? আসলে, এই বিষয়ে আমরা আপনার সিদ্ধান্ত নিয়ে দিতে পারি না, তবে Binance ইকোসিস্টেম শত শত মার্কেট জোড়া, মার্জিন ট্রেডিং, ত্রৈমাসিক ও মেয়াদবিহীন ফিউচার, লিভারেজকৃত টোকেন, রিয়েল-টাইম মার্কেট ডেটা ও আরও অনেক কিছু প্রদান করে। শুধুমাত্র Binance-এ যান, আপনার ফিয়াট মুদ্রাকে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তর করুন আর এখনই শুরু করুন।
আমার কি জীবিকার জন্য ডে ট্রেডিং শুরু করা উচিত?
ডে ট্রেডিং একটি অত্যন্ত লাভজনক কৌশল হতে পারে, তবে শুরু করার আগে কয়েকটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে। ডে ট্রেডিংয়ের জন্য যেহেতু দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও দ্রুত সম্পাদনের প্রয়োজন হয়, ফলে এটি অত্যন্ত চাপযুক্ত ও এর জন্য দক্ষতার প্রয়োজন হতে পারে। ডে ট্রেডিংও বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে এবং এর জন্য মার্কেট সম্পর্কে গভীর জানাশোনা প্রয়োজন। স্বাভাবিকভাবেই, এটির জন্য আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে।
অর্থ হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে এমন পরিস্থিতিতে আপনি কি আপনার কাঁধে এই ভার নিতে পারবেন? ডে ট্রেডিং আপনার ব্যক্তিগত বিনিয়োগ লক্ষ্য ও ব্যক্তিত্বের স্টাইলের সাথে উপযুক্ত কিনা তা আপনাকে সতর্কতার সাথে বিবেচনা করতে হবে।
ডে ট্রেডিং আপনার জন্য সঠিক কৌশল কিনা তা যদি আপনি নিশ্চিত না হন, তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং কৌশলের একটি শিক্ষানবিস গাইড দেখুন। সেই নিবন্ধে আমরা অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন কৌশল ব্যাখ্যা করেছি যা সক্রিয় ট্রেডারদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে, যেমন, সুইং ট্রেডিং। আপনার ট্রেডিং স্টাইল খুঁজে বের করার সময় এই কৌশলগুলোর সাথে পরিচিত হওয়া আপনাকে একটি উপযুক্ত বাছাই করতে সাহায্য করতে পারে।
শেষ কথা
ক্রিপ্টোকারেন্সির মতই, ডে ট্রেডিং হল স্টক ট্রেডিংয়ে সাধারণভাবে ব্যবহৃত একটি ট্রেডিং কৌশল। ডে ট্রেডাররা মার্কেটের অস্থিরতা থেকে লাভের চেষ্টা করার জন্য ইন্ট্রাডে ট্রেডিং কৌশল ব্যবহার করে ও সাধারণত এক দিনের বেশি পজিশনে থাকবে না।
ট্রেড সেটআপ শনাক্ত করতে ডে ট্রেডাররা প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ, চার্ট প্যাটার্ন ও প্রযুক্তিগত সূচক ব্যবহার করে। প্রচলিত কিছু ডে ট্রেডিং কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে স্ক্যাল্পিং, রেঞ্জ ট্রেডিং ও হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং।
ডে ট্রেডিং সম্পর্কে এখনও আরো জানতে চান? আমাদের প্রশ্নোত্তর প্ল্যাটফর্ম, আস্ক অ্যাকাডেমি দেখুন যেখানে আপনি Binance কমিউনিটির মধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন।